শিশুকে যিনি শিষ্টাচার শিক্ষা দেবেন, যদি তার মাঝে অনুকরণীয় সিফাতগুলো না থাকে, তবে শিশুর জীবনের সবই হারাবে।
তার ভেতরে কোনো উপদেশ কাজ করবে না। কোনো শাস্তি তার মাঝে ক্রিয়া করবে না। কেনই বা তার মাঝে এসব প্রভাব ফেলবে? সে তো দেখছে, তার গুরুজন তাকে যে বিষয়ে বারণ করছেন, তিনি নিজেই তাতে লিপ্ত আছেন!…
একজন অভিভাবককে অবশ্যই সন্তানকে ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত করার কৌশলগুলো রপ্ত করতে হবে। শিশুদের শৈশবকালীন মানসিকতাগুলো বুঝতে হবে।
কারণ, প্রতিটি স্তরের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। হতে পারে সেগুলো মানসিক কিংবা শারীরিক। সেগুলো বিবেচনা করেই একজন অভিভাবককে শিশুর ভবিষ্যৎ গড়ার কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
Add your review
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Please login to write review!
Looks like there are no reviews yet.